বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫
| ৩ পৌষ ১৪৩২
সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় টানা চার দিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। উত্তরের শীতল বাতাস ও হাড়কাঁপানো শীতে তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্নআয়ের শ্রমজীবী মানুষ। জীবিকার তাগিদে মাঠে-ঘাটে কাজ করতে গিয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন তারা।
উত্তরাঞ্চলের সীমান্তঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামে শীতের প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে। পৌষ শুরুর আগেই হাড়কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জেলার সাধারণ জনজীবন। শীতের তীব্রতায় কর্মহীন হয়ে পড়ছে নিম্ন আয়ের দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষেরা।
রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে শীত। আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬টায় রাজধানীর তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রিতে নেমে আসে। সেইসঙ্গে এলাকাভেদে কম-বেশি কুয়াশার উপস্থিতিও দেখা যায়। যা গত কয়েক দিনের তুলনায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে দিনের বাকি সময় আকাশ পরিষ্কার ও আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে রয়েছে। এর ফলে শীতের তীব্রতা বাড়ছেই।
সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছেই। টানা চার দিন ধরে এই জেলার তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে হিমেল বাতাসে স্থবির হয়ে পড়েছে এখানকার জনজীবন।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় বাড়তে শুরু করেছে শীতের তীব্রতা। এর বড় প্রভাব পড়েছে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায়। বিশেষ করে রিকশাচালক ও নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। হিমেল বাতাসে চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা ধীরে ধীরে বাড়ছে।
সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছেই। আজ (শনিবার) সর্বনিম্ন ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। ভোর ৬টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা কুড়িগ্রামে আবারও কমেছে তাপমাত্রা। শীত ও ঘন কুয়াশার দাপটে অস্বস্তিতে জনজীবন। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় চারপাশ ঢেকে থাকছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা।