প্রকাশিত : ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ৯:৩০:০৫
বিশ্বের বহুল পরিচিত কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়টি এশিয়ায় ২২১তম স্থান অর্জন করেছে। গত বছর ২৮০তম স্থানে ছিল ড্যাফোডিল। এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় ৪৩তম, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় এবং বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চতুর্থ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ড্যাফোডিল। তালিকায় ‘খুবই উঁচু মানের গবেষণা নির্ভর বিশ্ববিদ্যালয়’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ঊর্ধ্বতন সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আনোয়ার হাবিব কাজলের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রমবর্ধমান একাডেমিক খ্যাতি, শক্তিশালী আন্তর্জাতিক গবেষণা সহযোগিতা এবং মানসম্মত শিক্ষার প্রতি অঙ্গীকারকে তুলে ধরে। এই অগ্রগতি গবেষণা উৎকর্ষতা, উদ্ভাবন এবং বিশ্বব্যাপী সম্পৃক্ততার ক্ষেত্রে ডিআইইউর ক্রমাগত অগ্রগতিকে প্রতিফলিত করে, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে গতিশীল এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি হিসেবে এর অবস্থানকে শক্তিশালী করে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং, কিউএস ওয়ার্ল্ড সাসটেইনিবিলিটি র্যাঙ্কিং, কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং, দ্য ইমপ্যাক্ট র্যাঙ্কিং, কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং, ইউআই গ্রিনম্যাট্রিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং, স্কিমাগো ইনস্টিটিউশনস র্যাঙ্কিং এবং স্কোপাস ইনডেক্সড রিসার্চ পাবলিকেশনে ঈর্ষণীয় অর্জন রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির।
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের শিক্ষার্থী, অনুষদ এবং কর্মচারী (পরিদর্শক অনুষদসহ), গবেষক, সাবেক শিক্ষার্থী এবং বিশ্বব্যাপী অংশীদারদের এই মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি অর্জনে তাদের অবদান এবং অব্যাহত সহায়তার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।