দক্ষিণী সিনেমার আলোচিত নায়িকা শ্রীলীলা এবার তামিল সুপারস্টার অজিতের বিপরীতে অভিনয় করে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছেন।
প্রকাশিত : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ১:১২:৩১
দক্ষিণী চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় মুখ শ্রীলীলা এবার তামিল সুপারস্টার অজিতের সঙ্গে নতুন এক সিনেমায় হাজির হচ্ছেন। বহু ব্যর্থতার পর এই কাজটি তার কেরিয়ারে একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারে।
দক্ষিণী চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা শ্রীলীলা দীর্ঘদিন পর আবারও নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে ফিরছেন। তার নতুন সিনেমায় তামিল সুপারস্টার অজিতের বিপরীতে কাজ করতে যাচ্ছেন তিনি, যা সিনেমাপ্রেমীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। বলিউড থেকে দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে আসা এই নায়িকা তার প্রতিভা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টায় আছেন। শ্রীলীলার ক্যারিয়ারে কিছু সময় ধরে একের পর এক ব্যর্থ ছবি মুক্তি পাওয়ার পর অনেকেই তার সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করেছিলেন। তবে, এবার সেই সমস্ত চাপ ও সমালোচনা উপেক্ষা করে নতুন উদ্যমে শ্রীলীলা কাজ শুরু করেছেন। সিনেমাটির প্রযোজকরা মনে করছেন, অজিতের মতো অভিজ্ঞ ও শক্তিশালী নায়কের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ শ্রীলীলাকে নতুন করে স্বীকৃতি ও প্রশংসা এনে দেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “দক্ষিণী চলচ্চিত্রে নতুন জুটি হিসেবে অজিত ও শ্রীলীলার উপস্থিতি এক ধরনের কেমিস্ট্রি এবং নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। অজিতের দক্ষতা এবং শ্রীলীলার আবেগময় অভিনয় মিশ্রণ দর্শকদের মুগ্ধ করবে।” বলিউড থেকে দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করাই শ্রীলীলার জন্য নতুন পথের সূচনা। এটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাজারেও স্বীকৃতি পেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সিনেমা ভক্তরা আজকাল বহুভাষিক ও বহুজাতিক সিনেমা উপভোগ করছেন। ফলে, ভারতীয় সিনেমার এই নতুন সংযোগ বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে আবেদন তৈরি করতে পারে।
এই সিনেমার মাধ্যমে শ্রীলীলা যেমন ক্যারিয়ারে নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন, তেমনি দর্শকদেরও অনেক নতুন প্রত্যাশা রয়েছে। তামিল সুপারস্টার অজিতের উপস্থিতি সিনেমাটিকে ইতিমধ্যেই বক্স অফিসে সফলতার সম্ভাবনা দিচ্ছে।
“অজিত ও শ্রীলীলার এই নতুন জুটি দর্শকদের মনে দাগ কাটবে, কারণ এখানে শুধু অভিনয় নয়, আছে এক নতুন আশা ও সম্ভাবনার গল্প।” চলচ্চিত্র বিশ্লেষক ড. রাহুল দেব
এই নতুন সিনেমার আলোকে শ্রীলীলা যেনো আবার নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন, তার জন্য সিনেমাপ্রেমীদের সবার দিকেই এখন নজর। বলিউড থেকে দক্ষিণী সিনেমায় এই সফল ট্রানজিশন বিশ্বব্যাপী আমাদের ভারতীয় সিনেমার বহুমাত্রিক সম্ভাবনার প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠছে।