আপডেট :
১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮:০৭:০৩
চোরাগোপ্তা হামলা কিংবা নাশকতা চালিয়ে নির্বাচনে প্রভাব ফেলা যাবে না বলে মনে করে নির্বাচন কমিশন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) তারা এ কথা জানিয়েছে।
তফসিল ঘোষণার পর দিনই শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলা ও দুটি নির্বাচন অফিসে আগুনের চেষ্টার পর এদিন নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসে কমিশন।
বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, সন্ত্রাসী হামলা ও নাশকতার চেষ্টা কঠোর হাতে দমনের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
তিনি আরও বলেন, 'জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্বাচন বানচালের যেকোনো চেষ্টা কঠোর হস্তে দমন করা হবে। যারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে তারা ব্যর্থ হবেন।'
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে দীর্ঘ এই বৈঠকে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো তাদের মতামত তুলে ধরে নির্বাচন কমিশনকে। সেই তথ্য তুলে ধরে কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, 'এর আগে অপারেশন ডেভিল হান্ট চলাকালে গ্রেপ্তার হওয়া বেশির ভাগ আসামী কারামুক্ত হয়ে গেছে।'
তিনি আরও বলেন, 'সবাইকে পাশের মানুষটি নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো নাশকতাকারী যেন উৎসাহিত না হয়, সেই বার্তা কমিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে।'
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, 'ওসমান হাদির ওপর হামলা করে একটি ভীতির পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করা। তাদেরকে সফল হতে দেওয়া হবে না।'